সালাতে সুফল লাভের উপায়

আল্লাহপাক বলেন, ‘জমিন ও আসমানের সকল প্রশংসা একমাত্র তাঁরই। অতএব তোমরা আল্লাহর তাসবিহ কর (সালাত পড়) সন্ধ্যায় (মাগরিব ও এশা) ও প্রত্যুষে (ফজর) এবং বিকেলে (আসর) ও দ্বিপ্রহরে (জোহর)।’ (সূরা রূম : ১৭-১৮)

নির্যাতিতদের আল্লাহ পুরষ্কৃত করবেন

অনুবাদ : যারা আল্লাহর বিধান ও হেদায়াত মানতে অস্বীকার করে এবং তাঁর নবীদেরকে অন্যায়ভাবে হত্যা করে, আর এমন লোকদের প্রাণসংহার করে, যারা মানুষের মধ্যে ন্যায়, ইনসাফ ও সততার নির্দেশ দেয়ার জন্য এগিয়ে আসে, তাদের কঠিন শাস্তির সুসংবাদ দাও। এরা এমন সব লোক যাদের কর্মকান্ড (আ’মল) দুনিয়া ও আখেরাত উভয় স্থানেই নষ্ট হয়ে গেছে, এবং তাদের কোন সাহায্যকারী নেই। (সূরা আলে ইমরান : ২১ ও ২২)

কুরআনের আলো মুছে ফেলা যায় না

অনুবাদ: তারা তাদের মুখের ফুৎকারে আল্লাহর নূরকে নিভিয়ে দিতে চায়, কিন্তু আল্লাহ তাঁর নূরকে পূর্ণতাদানকারী। যদিও কাফিররা তা অপছন্দ করে। তিনিই তাঁর রাসূলকে হিদায়াত ও সত্যদ্বীন সহকারে প্রেরণ করেছেন, যাতে তিনি সকল দ্বীনের উপর তা বিজয়ী করে দেন। যদিও মুশরিকরা তা অপছন্দ করে। (সূরা ছফ-৮-৯)

সকল ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হবেই

“তারাত নবী হত্যার পরিকল্পনা করল আর আমরাও তাদের শাস্তির সিদ্ধান্ত নিলাম। তাদের পরিকল্পনা আমার জানা ছিল কিন্তু আমার পলিকল্পনা তারা অবগত ছিল না। এখন দেখে নাও তাদের ভয়াবহ চক্রান্তের কি নিদারূণ পরিণতি হয়েছিল। আমার কঠিন গজব কিভাবে ধ্বংস করেছিল তাদেরকে ও তাদের অভিশপ্ত জাতিকে, এতে জ্ঞানীদের জন্যে রয়েছে অনুভব করার নিদর্শন। সূরা আন-নমল: ৫০-৫২

সূরা মুহাম্মদ, আয়াত ১-৩

“যারা কুফরি করেছে এবং আল্লাহর পথে চলতে বাধা দিয়েছে, আল্লাহ তাদের সমস্ত কাজকর্ম ব্যর্থ করে দিয়েছেন। আর যারা ঈমান এনেছে, নেক কাজ করেছে এবং মুহাম্মদের প্রতি যা নাজিল করা হয়েছে তা মেনে নিয়েছে- বস্তুত তা তো তাদের রবের পক্ষ থেকে নাজিলকৃত অকাট্য সত্যকথা- আল্লাহ তাদের খারাপ কাজগুলো তাদের থেকে দূর করে দিয়েছেন এবং তাদের অবস্থা শুধরে দিয়েছেন। কারণ হলো, যারা কুফরি করেছে তারা বাতিলের আনুগত্য করেছে এবং ঈমান গ্রহণকারীগণ তাদের রবের পক্ষ থেকে আসা সত্যের অনুসরণ করেছে। আল্লাহ এভাবে মানুষের সামনে তাদের উদাহরণসমূহ উপস্থাপন করেন (সঠিক মর্যাদা ও অবস্থান বলে দেন)।”

সূরা-আহযাব-৩৬

আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের পক্ষ হতে কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিলে উহাই চূড়ান্ত, সে বিষয়ে কোন মুমিন নর নারীর ভিন্ন মত প্রকাশের অধিকার নেই। যে কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে অমান্য করল সেত স্পষ্ট্যই পথভ্রষ্ট ও গোমরাহ।

সূরা আলে ইমরান : ২১ ও ২২

যারা আল্লাহর বিধান ও হেদায়াত মানতে অস্বীকার করে এবং তাঁর নবীদেরকে অন্যায়ভাবে হত্যা করে, আর এমন লোকদের প্রাণসংহার করে, যারা মানুষের মধ্যে ন্যায়, ইনসাফ ও সততার নির্দেশ দেয়ার জন্য এগিয়ে আসে, তাদের কঠিন শাস্তির সুসংবাদ দাও। এরা এমন সব লোক যাদের কর্মকান্ড (আ’মল) দুনিয়া ও আখেরাত উভয় স্থানেই নষ্ট হয়ে গেছে, এবং তাদের কোন সাহায্যকারী নেই।

সূরা আন-নমল: আয়াত ৫০-৫২

“তারা তো নবী হত্যার পরিকল্পনা করল আর আমরাও তাদের শাস্তির সিদ্ধান্ত নিলাম। তাদের পরিকল্পনা আমার জানা ছিল কিন্তু আমার পলিকল্পনা তারা অবগত ছিল না। এখন দেখে নাও তাদের ভয়াবহ চক্রান্তের কি নিদারূণ পরিণতি হয়েছিল। আমার কঠিন গজব কিভাবে ধ্বংস করেছিল তাদেরকে ও তাদের অভিশপ্ত জাতিকে, এতে জ্ঞানীদের জন্যে রয়েছে অনুভব করার নিদর্শন। -২৭, সূরা আন-নমল: ৫০-৫২

সূরা ছফ: ৮-৯

তারা তাদের মুখের ফুৎকারে আল্লাহর নূরকে নিভিয়ে দিতে চায়, কিন্তু আল্লাহ তাঁর নূরকে পূর্ণতাদানকারী। যদিও কাফিররা তা অপছন্দ করে। তিনিই তাঁর রাসূলকে হিদায়াত ও সত্যদ্বীন সহকারে প্রেরণ করেছেন, যাতে তিনি সকল দ্বীনের উপর তা বিজয়ী করে দেন। যদিও মুশরিকরা তা অপছন্দ করে। (সূরা ছফ-৮-৯)

সূরা হামীমুস সাজদাহ আয়াত : ৩০-৩৩

ভাবানুবাদঃ ৩০. ‘যেইসব লোক বলে : ‘আল্লাহ আমাদের রব’ এবং এই কথার ওপর অটল থাকে, নিশ্চয়ই তাদের প্রতি ফেরেশতা নাযিল হয় যারা বলতে থাকে, ‘ভয় পেয়োনা, চিন্তাক্লিষ্ট হয়ো না, আর সেই জান্নাতের সুসংবাদ পেয়ে সন্তুষ্ট হও তোমাদের জন্য যার ওয়াদা করা হয়েছে।’ ৩১. আমরা এই দুনিয়ার জীবনে তোমাদের সংগী-সাথী, আখিরাতেও। সেখানে তোমরা যা আকাংখা করবে তা তোমাদের হবে, সেখানে তোমরা যা চাইবে তা-ই পাবে। ৩২. এ হচ্ছে ক্ষমাশীল মেহেরবান সত্তার পক্ষ থেকে মেহমানদারীর আয়োজন। ৩৩. ঐ ব্যক্তির কথার চেয়ে কার কথা উত্তম হতে পারে যে লোকদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকে, আল-‘আমালুছ ছালিহ করে এবং বলে : “অবশ্যই আমি মুসলিমদের একজন।’