সরকারের দু:শাসনে ব্যর্থ রাষ্ট্রের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি ইয়াছিন আরাফাত বলেন, দখলদার সরকারের সার্বিক অপশাসন ও ধ্বংসাত্বক কর্মে জাতি আজ গভীর ভাবে শঙ্কিত। জনগণ গভীর অনিশ্চয়তায় দিন যাপন করছে। সরকারের দু:শাসনে ব্যর্থ রাষ্ট্রের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ।
সোমবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০১৭
সত্যের পক্ষে নিরন্তর পথ চলা অব্যাহত থাকবে -শিবির সেক্রেটারি জেনারেল
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল মোবারক হোসাইন বলেন, ইসলামী মূল্যবোধের ভিত্তিতে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে ছাত্রশিবির। কিন্তু এ পথ কন্টকমুক্ত নয়। ইসলামের কথা বললেই জালিমের জুলুম ও নির্যাতনের স্বীকার হতে হবে। এটাই রাসূল সা. এর সুন্নাহ। তাই সকল বাধা মোকাবিলা করেই সত্যের পথে নিরন্তর পথ চলা অব্যাহত থাকতে হবে।
বুধবার, ২০ ডিসেম্বর ২০১৭
নভেম্বর -২০১৭ মাসের মানবাধিকার পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদন
মানবাধিকার হচ্ছে মানুষের এমন একটি সহজাত অধিকার, যা কোন মানব সন্তান জন্মলাভের সাথে সাথেই অর্জন করে। মানুষের জীবন ধারণ ও যাবতীয় বিকাশের জন্য যে অধিকার অবশ্যই প্রয়োজন তাই মানবাধিকার। মূলত এটি অবিচ্ছেদ্য ও অখণ্ডনীয় অধিকার। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় রাষ্ট্র তার নাগরিককে সব ধরণের অধিকার ও স্বাধীনতা প্রদানে বাধ্য। মানবাধিকার সুরক্ষার জন্য জাতিসংঘ সর্বপ্রথম ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর মানবাধিকারের সার্বজনীন ঘোষণাপত্র প্রদান করে যা সারাবিশ্বে অধিকারবঞ্চিত শোষিত মানুষের এক রোল মডেল হিসেবে পরিচিত।
সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০১৭
সেপ্টেম্বর মাসের মানবাধিকার পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদন
সেপ্টেম্বর মাসে সারা দেশে ৯৭ জন লোক হত্যার শিকার হয়েছে। এ মাসে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৩ জন মানুষ হত্যার শিকার হয়েছে। ০৭ টি বিচার বহির্ভূত হত্যাকান্ডে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক ০৭ জন নিহত হয়| ৪৮ টি সহিংস হামলার ঘটনায় নিহত হয়েছে ৩৪ জন, আহত হয়েছে ৫০ জন। এছাড়াও ০৫ টি গণপিটুনির ঘটনায় নিহত হয়েছে ০৫ জন এবং আহত হয়েছে ০১ জন।
মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর ২০১৭
প্রতিকুল পরিবেশেও ইসলামের দাওয়াত প্রতিটি ছাত্রের কাছে পৌঁছাতে হবে
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি ইয়াছিন আরাফাত বলেছেন, যে কোন ত্যাগ স্বীকার করে হলেও আল্লাহর এই জমিনে দ্বীন প্রতিষ্ঠায় ইসলামী আন্দোলনের কর্মীরা দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। এই দ্বীন কায়েমের পূর্বশর্ত হচ্ছে দাওয়াতি কাজের মাধ্যমে মানুষকে আল্লাহর পথে আহবান করা। তাই প্রতিকুল পরিবেশেও ইসলামের দাওয়াত প্রতিটি ছাত্রের কাছে পৌঁছাতে হবে।
শনিবার, ০৫ আগস্ট ২০১৭
জুলুম-নির্যাতন করে ইসলামী আন্দোলনকে স্তব্ধ করা যাবে না
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি ইয়াছিন আরাফাত বলেন, ইসলামী আন্দোলনের কর্মীরা নির্ভিক। দ্বীনের পথে চলার পথে যে কোন ত্যাগ স্বীকার করতে তারা সর্বদা প্রস্তুত। সুতরাং জুলুম-নির্যাতন করে, মিথ্যা অপবাদ দিয়ে ইসলামী আন্দোলন স্তব্ধ করা যাবে না।
বুধবার, ০২ আগস্ট ২০১৭
১৭ রমাদান, ঐতিহাসিক বদর দিবস।
ইতিহাসে যতগুলো যুদ্ধ মুসলমানদের সাথে বিভিন্ন সম্প্রদায় বা জাতিগোষ্ঠীর কিংবা বিধর্মীদের সাথে সংঘটিত হয়েছে, তার মধ্যে বদরের যুদ্ধ ছিল মুসলমানদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, বদরের যুদ্ধের তাৎপর্য ঐতিহাসিক। এ যুদ্ধটি ছিল ইতিহাস নির্ধারণকারী একটি লড়াই। বদরের যুদ্ধে যদি মুসলমানেরা পরাজিত হতেন, তাহলে দ্বীন ইসলামে মহান আল্লাহকে ডাকার মতো কোনো লোক এই পৃথিবীতে থাকত কি না তা কেবল সেই মহান সৃষ্টিকর্তা ছাড়া আর কারো জানা ছিল না
মঙ্গলবার, ১৩ জুন ২০১৭
আল্লামা সাঈদীকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করলে গোটা দেশ গর্জে উঠবে - শিবির সভাপতি
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি ইয়াছিন আরাফাত বলেন, দেশবাসী তাদের প্রাণপ্রিয় ব্যক্তিত্ব আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর মুক্তির প্রহর গুনছে। আল্লামা সাঈদীকে নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র করলে গোটা দেশ গর্জে উঠবে।
শনিবার, ১৩ মে ২০১৭
কুরআনের দাওয়াত ঘরে ঘরে পৌঁছে দিয়েছেন বলেই আল্লামা সাঈদীকে হত্যা করতে চাইছে সরকার
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি ইয়াছিন আরাফাত বলেন, আল্লামা সাঈদীকে অন্যায় ভাবে কারাগারে আটক রেখে দেশের মানুষকে কুরআনের দাওয়াত থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। তিনি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার। কুরআনের দাওয়াত ঘরে ঘরে পৌঁছে দিয়েছেন বলেই আল্লামা সাঈদীকে হত্যা করতে চাইছে সরকার।
শুক্রবার, ১২ মে ২০১৭
যুদ্ধাপরাধের বিচার এবং সরকারের উদ্দেশ্য কাজী আনাস ইবনে কারীম
মনে হয় এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে অনার্স, মাস্টার্স পাসের প্রয়োজন নেই, অন্তত জীবনে যে একবার স্কুলে যায়নি তারও বুঝতে কষ্ট হবে না। জানি না আমাদের দেশের বুদ্ধিজীবীরা এবং যারা যুদ্ধাপরাধ বিচার নিয়ে প্রতিনিয়ত নিজেকে ব্যতিব্যস্ত রাখে তারা কোন পর্যায়ের ব্যক্তি।এখন একটু ভাবুন আমরা এই আধুনিক বিশ্বের কোন প্রান্তে দাঁড়িয়ে আছি। তারপরেও কি আমরা বলব, এই দেশের মানুষ যুদ্ধাপরাধের বিচার চায় এবং যুদ্ধাপরাধের বিচারের লক্ষ্যেই মানুষ এই সরকারকে ভোট দিয়েছে এবং এটাই জাতির দাবি। এখানে আরো একটা প্রশ্নের কি অবতারণা হয় না যে ১৪ কোটি মানুষ ১৯৭১ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ঘুমাচ্ছন্ন ছিল? অথবা এই সরকার কি অতীতে ক্ষমতায় আসেনি? অথবা এই সরকার ছিল তাদের এই প্রতিশ্রুতি। জাতির কাছে আমার প্রশ্ন কেন আমরা এই বিষয়গুলো এড়িয়ে যাই।
বুধবার, ০৫ এপ্রিল ২০১৭