এক নজরে
শহীদ তোহরুল ইসলাম
আয়েশ উদ্দীন
মোছাঃ আজেনুর রহমান
অক্টোবর ২৫, ১৯৯৪
৬ ভাই ও ৩ বোন
গ্রামঃ হাঙ্গামী, ডাকঘরঃ মনাকষা,থানাঃ শিবগঞ্জ, জেলাঃ চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
সাথী
ফাজিল ১ম বর্ষ। শিবগঞ্জ ফাজিল মাদ্রাসা।
শিবগঞ্জ বাজার
২০১৪ সালের ২৯ অক্টোবর মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর মৃত্যুদণ্ডের রায়ের প্রতিবাদে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ বাজারে জামায়াত-শিবিরের উদ্যোগে মিছিল বের হয়। শহীদ তোহরুল ইসলাম সেই মিছিলে ছিলেন। পুলিশ মিছিলে অতর্কিত হামলা চালিয়ে গুলিবর্ষণ করে। এ সময় তিনি গুলিবিদ্ধ হন। তার বুকে একটি ও পেটে দুইটি গুলি লাগে। তিনি ঘটনাস্থলেই মাটিতে লুটিয়ে পড়েন।
গুরুতর আহত অবস্থায় প্রথমে তোহরুলকে স্থানীয় হাসপাতালে নেয়া হয়। অবস্থার অবনতি হতে থাকলে পরদিন ঢাকায় নিয়ে এসে একটি হাসপাতালে আইসিইউতে রাখা হয়।দীর্ঘ ১৫ দিন আইসিইউতে চিকিৎসাধীন থাকার পর গত ১৩ নভেম্বর সকাল ৮টা ১০ মিনিটে শাহাদাত বরণ করেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
২০ বছর বয়সী শহীদ তোহরুল ইসলাম শিবগঞ্জ ফাজিল মাদরাসায় ফাজিল প্রথম বর্ষে অধ্যয়নরত ছিলেন। তিনি ছিলেন শিবিরের সাথী (সাংগঠনিক পদ) ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার মনাকষা ইউনিয়নের সাহিত্য সম্পাদক। শিবগঞ্জ উপজেলার হাঙ্গামী গ্রামে শহীদ তহুরুলের বাড়ি। তার পিতা আয়েস উদ্দীন একজন কৃষক। নয় ভাইবোনের মধ্যে তোহরুল ছিলেন সপ্তম।
শহীদ তোহরুল ইসলাম
আয়েশ উদ্দীন
মোছাঃ আজেনুর রহমান
অক্টোবর ২৫, ১৯৯৪
৬ ভাই ও ৩ বোন
গ্রামঃ হাঙ্গামী, ডাকঘরঃ মনাকষা,থানাঃ শিবগঞ্জ, জেলাঃ চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
সাথী
ফাজিল ১ম বর্ষ। শিবগঞ্জ ফাজিল মাদ্রাসা।
শিবগঞ্জ বাজার